অনেকদিন ধরেই কিছু বিষয় নিয়ে প্রশ্নজট বেঁধেছিলো। একে একে সমাধান হচ্ছে, তাই ভাবলাম ফেবু এক্টিভ করে সবার সাথে শেয়ার করি।
আমি বেশ কিছুদিন ধর্মের উৎপত্তি, তাঁদের প্রবর্তকদের নিয়ে পড়ছি। তবে সারকথা এই যে, প্রত্যেক ধর্মই পূর্বের ধর্মের থেকে আধুনিকায়ন হয়ে এসেছে। মানে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। সেদিক থেকে "ইসলাম" ধর্মটি অনেক বিজ্ঞান সম্মত আর ধর্ম প্রবর্তক মোহাম্মদ (সঃ) একজন মনীষী ছিলেন বা অক্ষর জ্ঞান না থাকার পরও যেকোনো বিষয়ে যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছে তা প্রশংসার দাবীদার।
যাই হোক মূল কথায় আসি, অনেক সময় মনে সবারই প্রশ্ন জাগে, এত চেষ্টা করলাম কিন্তু আল্লাহ/ ভগবান/ঈশ্বর কেন মুখ তুলে তাকায় না?
উত্তর হচ্ছে আমাদের কথা, চাওয়া তার নিকট পৌঁছায় না।
তাহলে কেন আল্লাহ কবুল করে না?
আমাদের চাওয়াতে সেই একনিষ্ঠতা নেই বা আমাদের চাওয়ার পদ্ধতি ভুল বা আমরা বিপথগামী তাই সর্বশক্তিমান নাখোশ আমাদের ওপর।
মাঝে একটা ঘটনা বলি, আদম-হাওয়াকে নিষেধের পরও নিষিদ্ধ ফল গ্রহণ করে, জান্নাত থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর দুনিয়া থেকেই দুঃখ-কষ্ট শুরু হয় তাদের। মৃত্যুর আগপর্যন্ত তারা দুনিয়াবি কষ্টের সাথে লড়ে গেছে। (সব ধর্মেই এইভাবে বলা আছে)।
ভুল বা পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়েছে তাদের। সেই দুনিয়াবী দুঃখ-কষ্ট নিয়ে আমরাও বেঁচে আছি।
আবার,নবী ইব্রাহীম (আ) এর কাছে এক অনাহারী এসেছিল, বিসমিল্লাহ্ না বলে খেতে শুরু করায় তাকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। অনুতাপী ইব্রাহীম আর কোন সন্ধান পান নি সেই লোকটির। পরবর্তীতে ইব্রাহিম অনেক বছর সন্তানের মুখ দেখেন নি আর জন্ম নেয়া ইসমাইলকে নিয়েও অগ্নিপরীক্ষা দিয়েছেন। ইসমাইল মুক্ত হলেও পশু কোরবানির নিয়ম শুরু হয়ে যায়। ভুল বা অন্যায় থেকে বাদ যায় নি নবী-রাসুল বা অবতাররাও।
একইভাবে, লোহিত সাগরের ইতিহাস পড়লে বুঝা যাবে। পূর্বপুরুষের পাপের কারণে সর্বশক্তিমান কিছুটা হলেও আমাদের (মানবজাতি) ওপর নাখোশ।
তবে এত কিছুর পরও বিধাতা কেউকে অভুক্ত রাখেনি। সর্বশক্তিমানকে অবিশ্বাসকারীকেও আলো, বাতাস থেকে বঞ্চিত করেন নি। নামাজ পড়ে না বলে আল্লাহ তার কোন বান্দাকে ত্যাগ করেনি। কিন্তু বিশাল পৃথিবীর মানুষরা কি বিশালত্ব অর্জন করতে পেরেছি? কাছে টানতে পেরেছি সেই অধার্মিক বন্ধুটিকে? নাকি নিজে একাই স্বর্গে যাবার চেষ্টায় ব্রত? নাকি ভালো জামাই, ভালো বউ পাবার জন্য মাথা ঠুকে যাই...!!!
আমি বেশ কিছুদিন ধর্মের উৎপত্তি, তাঁদের প্রবর্তকদের নিয়ে পড়ছি। তবে সারকথা এই যে, প্রত্যেক ধর্মই পূর্বের ধর্মের থেকে আধুনিকায়ন হয়ে এসেছে। মানে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। সেদিক থেকে "ইসলাম" ধর্মটি অনেক বিজ্ঞান সম্মত আর ধর্ম প্রবর্তক মোহাম্মদ (সঃ) একজন মনীষী ছিলেন বা অক্ষর জ্ঞান না থাকার পরও যেকোনো বিষয়ে যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছে তা প্রশংসার দাবীদার।
যাই হোক মূল কথায় আসি, অনেক সময় মনে সবারই প্রশ্ন জাগে, এত চেষ্টা করলাম কিন্তু আল্লাহ/ ভগবান/ঈশ্বর কেন মুখ তুলে তাকায় না?
উত্তর হচ্ছে আমাদের কথা, চাওয়া তার নিকট পৌঁছায় না।
তাহলে কেন আল্লাহ কবুল করে না?
আমাদের চাওয়াতে সেই একনিষ্ঠতা নেই বা আমাদের চাওয়ার পদ্ধতি ভুল বা আমরা বিপথগামী তাই সর্বশক্তিমান নাখোশ আমাদের ওপর।
মাঝে একটা ঘটনা বলি, আদম-হাওয়াকে নিষেধের পরও নিষিদ্ধ ফল গ্রহণ করে, জান্নাত থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর দুনিয়া থেকেই দুঃখ-কষ্ট শুরু হয় তাদের। মৃত্যুর আগপর্যন্ত তারা দুনিয়াবি কষ্টের সাথে লড়ে গেছে। (সব ধর্মেই এইভাবে বলা আছে)।
ভুল বা পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়েছে তাদের। সেই দুনিয়াবী দুঃখ-কষ্ট নিয়ে আমরাও বেঁচে আছি।
আবার,নবী ইব্রাহীম (আ) এর কাছে এক অনাহারী এসেছিল, বিসমিল্লাহ্ না বলে খেতে শুরু করায় তাকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। অনুতাপী ইব্রাহীম আর কোন সন্ধান পান নি সেই লোকটির। পরবর্তীতে ইব্রাহিম অনেক বছর সন্তানের মুখ দেখেন নি আর জন্ম নেয়া ইসমাইলকে নিয়েও অগ্নিপরীক্ষা দিয়েছেন। ইসমাইল মুক্ত হলেও পশু কোরবানির নিয়ম শুরু হয়ে যায়। ভুল বা অন্যায় থেকে বাদ যায় নি নবী-রাসুল বা অবতাররাও।
একইভাবে, লোহিত সাগরের ইতিহাস পড়লে বুঝা যাবে। পূর্বপুরুষের পাপের কারণে সর্বশক্তিমান কিছুটা হলেও আমাদের (মানবজাতি) ওপর নাখোশ।
তবে এত কিছুর পরও বিধাতা কেউকে অভুক্ত রাখেনি। সর্বশক্তিমানকে অবিশ্বাসকারীকেও আলো, বাতাস থেকে বঞ্চিত করেন নি। নামাজ পড়ে না বলে আল্লাহ তার কোন বান্দাকে ত্যাগ করেনি। কিন্তু বিশাল পৃথিবীর মানুষরা কি বিশালত্ব অর্জন করতে পেরেছি? কাছে টানতে পেরেছি সেই অধার্মিক বন্ধুটিকে? নাকি নিজে একাই স্বর্গে যাবার চেষ্টায় ব্রত? নাকি ভালো জামাই, ভালো বউ পাবার জন্য মাথা ঠুকে যাই...!!!
No comments:
Post a Comment