গতকাল সারাদিন সমাজতন্ত্র আর ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে পড়ছিলাম। একটা ঘোরের মধ্যে ছিলাম ২৪ ঘণ্টার বেশি সময়। ঘোর ভাঙ্গলো আজকে সুন্দর একটা দৃশ্য অবলোকন করতে করতে। Socialism আর Secularism নিয়ে আরেকদিন বলবো।
যাই হোক, আসার পথে দেখলাম এক বৃদ্ধাকে এক নওজোয়ান ছেলে এক প্যাকেট বিরিয়ানী হাতে দিলো। বৃদ্ধা এইটুকু পেয়ে মহাখুশি, দেখার মত হাসিটা। নওজোয়ান ছেলেটাকে দেখে মনে হলো কোন বিল্ডিং এ লেবারের কাজ করে। সামারি হচ্ছে, আশেপাশে কোথাও মিলাদ হয়েছে, তাই তারাও বিড়িয়ানি পেলো।
আমার পয়েন্ট ২ টাঃ
১/ আজকাল মসজিদ, বাসা-বাড়িতে দোয়া বা মিলাদ শেষ হওয়ার পর তবারক দেয়ার দৃশ্য যদি কেউ দেখে থাকে তাহলে সোমালিয়ার দুর্ভিক্ষের কথা মনে পড়ে যাবে। বাচ্চা, জুয়ান-বুড়া, শিক্ষিত-অশিক্ষিত মিষ্টি বা খাবার পাওয়ার জন্য পাড়াপাড়ি লাগিয়ে দেয়। কেউ কেউ দুই হাতও বাড়িয়ে দেয়, এক হাত এই পাশ থেকে অন্য হাত অন্য পাশ থেকে। ঐ সময় এক এক জনের চেহারার দিকে তাকিয়ে থাকলে বুঝা যায় আমরা কত ছোট মানসিকতার! (থাবাথাবি বিশেষ লক্ষণীয়)
২/ বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকা বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, ভিক্ষুক খাবার পায় না। (তবে অনেক জোয়ান মানুষও ইচ্ছে করেই ভিক্ষাবৃত্তিকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে)। তাদেরকে খাবার দেয়া যেতে পারে। গরীবরা তো ভাল ভাল রান্না করে খাওয়া বা কিনে খাওয়ার সামর্থ নেই। মিলাদ বা দোয়াতে এসব সোমালিয়ানদের (খাবার পাওয়ার জন্য যারা থাবাথাবি করে) না খাইয়ে ঐসব পথমানূষদের খাবার দেয়া গেলে সর্বশক্তিমান বেশী খুশি হবে।
কোনো দোয়া বা মিলাদ অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া অনেক আগেই বন্ধ করেছি। আর খুব পরিচিত না হলে যাই না এই ধস্তাধস্তির মধ্যে। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, সামাজিকতা রক্ষার ভয়ে এসব সোমালিয়ানদের খাওয়াতে হয়। না হলে যে দোয়া কবুল হবে না। (কবে এই ভ্রান্ত আর বিশৃঙ্খল সিস্টেম বাঙ্গালীদের থেকে যাবে? )
যাই হোক, আসার পথে দেখলাম এক বৃদ্ধাকে এক নওজোয়ান ছেলে এক প্যাকেট বিরিয়ানী হাতে দিলো। বৃদ্ধা এইটুকু পেয়ে মহাখুশি, দেখার মত হাসিটা। নওজোয়ান ছেলেটাকে দেখে মনে হলো কোন বিল্ডিং এ লেবারের কাজ করে। সামারি হচ্ছে, আশেপাশে কোথাও মিলাদ হয়েছে, তাই তারাও বিড়িয়ানি পেলো।
আমার পয়েন্ট ২ টাঃ
১/ আজকাল মসজিদ, বাসা-বাড়িতে দোয়া বা মিলাদ শেষ হওয়ার পর তবারক দেয়ার দৃশ্য যদি কেউ দেখে থাকে তাহলে সোমালিয়ার দুর্ভিক্ষের কথা মনে পড়ে যাবে। বাচ্চা, জুয়ান-বুড়া, শিক্ষিত-অশিক্ষিত মিষ্টি বা খাবার পাওয়ার জন্য পাড়াপাড়ি লাগিয়ে দেয়। কেউ কেউ দুই হাতও বাড়িয়ে দেয়, এক হাত এই পাশ থেকে অন্য হাত অন্য পাশ থেকে। ঐ সময় এক এক জনের চেহারার দিকে তাকিয়ে থাকলে বুঝা যায় আমরা কত ছোট মানসিকতার! (থাবাথাবি বিশেষ লক্ষণীয়)
২/ বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকা বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, ভিক্ষুক খাবার পায় না। (তবে অনেক জোয়ান মানুষও ইচ্ছে করেই ভিক্ষাবৃত্তিকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে)। তাদেরকে খাবার দেয়া যেতে পারে। গরীবরা তো ভাল ভাল রান্না করে খাওয়া বা কিনে খাওয়ার সামর্থ নেই। মিলাদ বা দোয়াতে এসব সোমালিয়ানদের (খাবার পাওয়ার জন্য যারা থাবাথাবি করে) না খাইয়ে ঐসব পথমানূষদের খাবার দেয়া গেলে সর্বশক্তিমান বেশী খুশি হবে।
কোনো দোয়া বা মিলাদ অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া অনেক আগেই বন্ধ করেছি। আর খুব পরিচিত না হলে যাই না এই ধস্তাধস্তির মধ্যে। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, সামাজিকতা রক্ষার ভয়ে এসব সোমালিয়ানদের খাওয়াতে হয়। না হলে যে দোয়া কবুল হবে না। (কবে এই ভ্রান্ত আর বিশৃঙ্খল সিস্টেম বাঙ্গালীদের থেকে যাবে? )