Wednesday, December 28, 2016

আমার আমি

সরল সত্যের সাধক হতে চাই; কখনো কোন দুর্বোধ্য সত্যের মুখোমুখি হতে চাই না।
স্বাভাবিক অভিমান মেনে নিতে রাজি; নারাজ শুধু রঙ্গ মঞ্চের অহেতুক অভিনয় দেখতে।
নিয়নের আলো আমার প্রিয়, তবে বজ্রপাতের বিজলীতে আমি বিচলিত নই।
আমি ক্ষীণ আলোতেও স্বপ্ন দেখি; রাতকে পেছনে ফেলে।
আমি নির্ঘাত মৃত্যুতে সপে দিতে রাজি; ক্ষয়ে ক্ষয়ে মরার চেয়ে।

Friday, December 16, 2016

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আমার দাদাভাইয়ের কিছু অজানা ইতিহাস

ঐ সন্ধায় মৃদু বৃষ্টি হচ্ছিল। হক সাহেব পরিবারের সবাইকে নিয়ে প্রতিদিনের মত কাঁঠাল আর মুড়ি খাচ্ছিলেন। হঠাৎ বাইরে থেকে কিছু যুবক এসে খবর দিলো, গ্রামে মিলিটারি আসছে। কেউ যেন বাসা থেকে বের না হয়। হক সাহেব তার খাওয়া শেষ না করেই সেই যুবকদের সাথে বেরিয়ে পড়লো।
________
রাত তখন অনেক হবে, গভীর রাত। হক সাহেব বাসায় ফিরে তড়িঘড়ি করে জমানো কিছু টাকা সঙ্গে নিলেন। স্ত্রীকে তেমন কিছুই বললেন না। সকাল বেলা শোনা গেলো পাকিস্তানী সেনা ক্যাম্প দূরবর্তী গ্রামের একটি প্রাইমারী স্কুলে। কিন্তু সবাই পেরেশান, হক সাহেব আর তার বন্ধুরা এখনও বাড়ী ফেরেনি।
_________
একরাত না পেরোতেই সেনা ক্যাম্পে হামলা। হানাদার বাহিনীর অপারেশন শুরু মুক্তিবাহিনী খোঁজের জন্য। যে বাড়িতে পুরুষ পাওয়া গেছে তাদের ধরে নিয়ে গেলো আর যাদের বাড়িতে পুরুষ নেই তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া হলো।
হক সাহেবের শখের দোতলা কাঠের বাড়ীটিও বাদ যায়নি। পিতলের থালা, গহনা সব মিলিটারি অফিসারের গাড়িতে তোলা হয়েছে। পরনের কাপড় ছাড়া অবশিষ্ট কিছুই নেই। ৬ ছেলে মেয়ে সবাইকে লাইনে দাঁড় করানো হয়েছে ব্রাশ ফায়ারের জন্য। হক সাহেবের স্ত্রী পায়ে পড়লেন হানাদার বাহিনীর অফিসারের। এই যাত্রায় সবাই বেঁচে যায় ঠিকই কিন্তু নিঃস্ব হয়ে পড়ে হক সাহেবের পরিবারটি।
_________
হক সাহেব ও তার বন্ধুদের কোন খোঁজ-খবর নাই। মাস চারেক পর তার বন্ধুরা ফিরতে পারলেও হক সাহেব ফেরেন নি। পরে শোনা যায়, ভারত থেকে অস্ত্র আর গোলাবারুদ আনার জন্য যে টিম পাঠানো হয়েছিলো তার মধ্যে হক সাহেবও ছিলো। ল্যান্ড মাইন আর গ্রেনেড লুঙ্গীর মধ্যে বাঁধা ছিল। চেক পয়েন্টে আসার আগে কমান্ডার সাথীদের বলে রেখেছিলো, কোন ঝামেলা হলে সবাই যেন দ্রুত সরে যায়। চেক পয়েন্টে আসার পর সেনাদের সন্দেহ হয়। পেছন থেকে গুলি করে সেনারা। সাথে থাকা গ্রেনেড ২-৩টা ছোড়ার পর মাটিতে লুটিয়ে পড়েন হক সাহেব। জীবনের মায়া ত্যাগ করে কমান্ডার আর সঙ্গীদের নিরাপদে সরিয়ে দেন।
__________
ছবির মানুষটি আমার পরম শ্রদ্ধেয় শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরুল হক হাওলাদার।

গ্রামের পোস্ট-মাস্টার হিসেবে যোগদান করে নিজের কর্মজীবন শুরু করে। পরবর্তীতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর "সৈনিক" পদে যোগ দেন।
________
দাদা মারা যাওয়ার কথা দাদী বিশ্বাস হয়নি। তার বিশ্বাস ছিলো হক সাহেব ফিরবেই, অন্তত তার ছেলেমেয়েদের জন্য হলেও। ছোট ফুফুর বয়স ছিলো তখন ৩ মাস। আমার আব্বার (মেঝো) বয়স তখন ৭-৮ বছর।
আমাদের হাওলাদার পরিবারে মোট ৩জন মুক্তিযোদ্ধা আমার দাদা আর আমার বড় দাদা ২ ছেলে (আমার চাচা)।

আমি গর্বিত একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার দৌহিত্র হিসেবে। গর্বিত আমার শ্রদ্ধেয় দাদার জন্য, দুই চাচার জন্য। আমি গর্বিত কারণ আমি বাংলাদেশি।

জীবন

জীবন???
সে তো অনন্ত নদী,
সে যে দেয়ালহীন আকাশ,
কিংবা বিরামহীন বাতাস,
সে তো কিছু সুখ-দুঃখের সমষ্টির সম্মেলন,
কারো কাছে শুধু বেঁচে থাকা,
কারো আবার হাজারো দীর্ঘনিঃশ্বাসের মিছিল।
কারো কাছে ভয়কে জয় করা,
কারো আকাশচুম্বী হওয়ার তেষ্টা!
এটাই জীবন!!!

Friday, December 9, 2016

শত ক্রোড়

শত ক্রোড় পেরিয়ে এসেছো এথায়,
সভ্যতা রচিলে পাতায় পাতায়।
ঘুমিয়ে যাওয়া গানের পাখি জাগিলো যখন
অনেকবিধ কথাকলি ফুটিলো তখন।
ছন্দিত সুখ মোর চারিপাশে বাজে
লিখিত কাব্যে মোদের সাহিত্য সাজে।

অনেকবিধ কথাকলি

শত ক্রোড় পেরিয়ে এসেছো এথায়,
সভ্যতা রচিলে পাতায় পাতায়।
ঘুমিয়ে যাওয়া গানের পাখি জাগিলো যখন
অনেকবিধ কথাকলি ফুটিলো তখন।
ছন্দিত সুখ মোর চারিপাশে বাজে
লিখিত কাব্যে মোদের সাহিত্য সাজে।

অন্ধকারে মাখি

অবাক কিছু আচরণ চেয়ে শুধু দেখি,
কল্পলোকে ভাসতে গিয়ে অন্ধকারে মাখি!!!
নোনা জলের অশ্রু আমার আসলেই কি মেকি?!
সত্য কথা শুনে পরে কিছু হয়ত শিখি!
আমায় নিয়ে কাব্যটুকু আমি নিজেই লিখি!
এসব পরে হাসে সবাই; আর ভেজে আমার আখিঁ!!!!!

Monday, December 5, 2016

অবিনাশী

স্বার্থপর এ পৃথিবী আমায় শিখিয়েছে যুদ্ধ,
স্বার্থপর মানুষগুলো যান্ত্রিকতায় আবদ্ধ।
সুখের পায়রা গুলো নিলামে উঠেছেই কবে,
ভুলেও আমি ভাবতে পারি না তুমি দূরে রবে!!!
মেঘের মাঝে করবো বসত আমার!
অবিনাশী অক্ষত আমি একলা ক্লান্ত এক পথিক এবার!!!!

Tuesday, November 29, 2016

মানবতার ক্রন্দন

পাষাণ তোমার হৃদয়ে হয়ত
নড়েনি এখনো কড়া,
সুবিধা মতো নিজের দাবীতে
ধরা জ্ঞান করো সরা।

চারিপাশের আবহে তোমার
আসে যায়না কিছু,
এক দু কদম আগ বাড়িয়েই
আবার হটো পিছু।

মানবতার ক্রন্দন দেখেও
ভাঙ্গো না তুমি শর্ত,
পাশের বাড়ির গড়ানো রক্তে
ভিজছে মোদের মর্ত।

গ্রামের পর গ্রাম জ্বলে যায়
শতেক মরে বোমে,
নিভে যাওয়া শিখা জ্বালিয়ে দেয়
অমানুষেরা থেমে থেমে।

কে মুসলিম, কে বৌদ্ধ
মানবতা সবার আগে,
বিশ্ব হয়ত জানে না সত্য
মাছ ঢেকে রাখে শাকে।

রক্তাক্ত দেহ পড়ে আছে কত
আছে স্বজনহারা,
সব জেনেও আমরা সবাই
দেই সীমান্তে পাহারা।

২০/১১/১৬-শেহজাদ
(আরকানবাসীকে উৎসর্গ করে)

Thursday, November 24, 2016

"তুমি"

রহিলে "তুমি" সৃষ্টির বাহিরে,
সত্যিকারের "তুমি" বহুদূরে।
মনন স্পর্শী হতে চায় অচেনা সুরে।

পূর্বের "তুমি" কি খলতুমি ছিলে?
মিলিয়ে গেলে আড়ালে
নাকি "তুমি"র জন্মই হয়নি!

হও "তুমি" সর্বদা আমারই
চাই না তাহা, এ যে আনাড়ি
আমার কথা তিক্ত ছিল, তোমার সয়নি!

"তুমি" সত্যিই লক্ষ্যহীন
"তুমি" ব্যর্থ প্রেমের বেড়াজাল,
"তুমি" ছিলে সমপ্রেম আমার
কিংবা অসম প্রেমের খেয়াল।

মনভ্রষ্ট আমি, তবুও যুক্তি খুঁজি
ভবিষ্যৎ "তুমি" অদেখা আমার কেউ,
এই সান্তনায় বাড়ি ফিরি
তবুও থামানো দায় হৃদয়ের উত্তাল ঢেউ।

Monday, November 21, 2016

নড়েনি এখনো কড়া

পাষাণ তোমার হৃদয়ে হয়ত
নড়েনি এখনো কড়া,
সুবিধা মতো নিজের দাবীতে
ধরা জ্ঞান করো সরা।

চারিপাশের আবহে তোমার
আসে যায়না কিছু,
এক দু কদম আগ বাড়িয়েই
আবার হটো পিছু।

মানবতার ক্রন্দন দেখেও
ভাঙ্গো না তুমি শর্ত,
পাশের বাড়ির গড়ানো রক্তে
ভিজছে মোদের মর্ত।

গ্রামের পর গ্রাম জ্বলে যায়
শতেক মরে বোমে,
নিভে যাওয়া শিখা জ্বালিয়ে দেয়
অমানুষেরা থেমে থেমে।

কে মুসলিম, কে বৌদ্ধ
মানবতা সবার আগে,
বিশ্ব হয়ত জানে না সত্য
মাছ ঢেকে রাখে শাকে।

রক্তাক্ত দেহ পড়ে আছে কত
আছে স্বজনহারা,
সব জেনেও আমরা সবাই
দেই সীমান্তে পাহারা।

২০/১১/১৬-শেহজাদ
(আরকানবাসীকে উৎসর্গ করে)

Wednesday, November 16, 2016

আরোও ক্ষয়িষ্ণু হই

ক্ষয়ে যাওয়া আমি আরও ক্ষয়িষ্ণু হই,
পুরোনো স্মৃতি যখন বিক্ষিপ্ত হয়ে ছুটে আসে।
বিদগ্ধ হাসি জমে থাকে ছোট কণা হয়ে
প্রতিশোধের আকাঙ্ক্ষা সুপ্ত থাকুক প্রতি নিঃশ্বাসে।

Friday, November 11, 2016

রক্তে আমার যুদ্ধের বিষ

রক্তে আমার যুদ্ধের বিষ
উষ্ণ আমার নিঃশ্বাস।
উর্বর আমার দুই চক্ষু,
চাবুক ছটায় জর্জরিত বক্ষ
উত্তপ্ত আমার শাণিত দৃষ্টি,
শক্ত প্রতিরোধে রক্তের বৃষ্টি।
তবে আমি থামি; ধৈর্য্যের প্রতিফলে
আমি কাটাই আমার ক্ষিপ্রতা যত; কলাম লেখার বলে।
আমি দুর্বিনীত অশেষবিধি, বিপত্তিরই সুরে,
আমি সবার চোখের বিষাক্ত জাল; হটায় বহুদুরে।
আমি কতেক সময় অনেক বুঝি, কতেক সময় বলি
বলার জন্য শতেক বারই, একঘরতে চলি
তোষামোদের মধুর বাণী, আমায় দিয়ে হয় না।
বাজনা বাজাই আপনি ভালো, তেনার মত হয় না!!!
দিন শেষে মঠের ঘরে আমি ফিরে যাই,
রক্তের আগুন ধীর সুচিয়ে কলমে লাগাই।

Sunday, November 6, 2016

আমি...

আমি অধঃসুখে উচ্ছলিত,
আমি অধঃনেশায় উন্মেষিত।
আমি অধঃজ্বালায় গ্রাস,
আমি অধঃনিঃশ্বাসে ধুপের তাস।
আমি অধঃক্রমে চলি,
আমি অধঃনিয়মের বলি।
আমি অধঃপাতে খন্ডিত,
আমি অধঃদন্ডে দণ্ডিত।

Sunday, October 23, 2016

ক্ষমার দোহাই

হে দরিয়ার মাঝি!!!
তোমারি কাছে কহি,
যে অবলার ভ্রান্তি বিলাসে মরিয়াছি দিন রাহি।
দিও বুঝ তারে, ক্ষমার দোহাই,
নইলে চড়াইয়ো শুলে!!!

Sunday, September 4, 2016

বিবর্ণ ফাগুন

ভেঙ্গে পড়া ডালপালা,
শুকনো পাতায় বোনা;
আর কিছু বালি কণা নিয়ে সেই বটতলা....!!!

অল্পসময় না অনেকক্ষণটা যেন অবেলা
স্বপ্ন দেখতে সেই কবে থেকে ছিলো মানা;
শেষ লেখা কথিকাটি নিয়ে আমি একলা।

পুড়িয়েছি আমার কত
রঙ্গীন শীতল আগুন,
ভেজা কালনিদ্রা আমার আকাশ
বিবর্ণ ফাগুন।।

Saturday, July 23, 2016

ষড়তা

ইতিহাসের কোন কবিই গোছালো ছিল না। কারো কল্পনা ভেঙ্গে গিয়েছিল আর
কেউ বাস্তবতার ষড়তায় মূষড়ে গিয়েছিল। আক্ষেপ ছিল বলেই লিখতে পেরেছে,
গাইতে পেরেছে, জীবনের গল্পগুলো পাতায় জীবন্ত করতে পেরেছে।
দীর্ঘনিঃশ্বাসগুলো নিজের মধ্যে আটকে রেখেছে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।

নিরব প্রার্থনা

একটি পুর্ণাঙ্গ সকালের মধ্যেও থাকে বিতৃষ্ণা,
যা অশান্তি-না পাওয়ার মাঝামাঝি কিছু একটা।
প্রতিশোধের আগুন নিভাই নিজ অক্ষমতাকে দোষারোপ করে,
প্রতিবাদ! তাও করি না,আমি নিশ্চুপ থাকাতে চাই,
একটা সুসময় হয়ত আসবেই, হয়ত আরো হাজার প্রজন্ম পরে।
তারপরও আসবেই।
আক্ষেপই কোন কোন সময়ের সর্বশেষ ঢাল,
ভূস্বামীর কাছে শুধু নির্বিঘ্নে নিঃশ্বাস নেয়ার জন্য প্রার্থনা করি।
তবুও ক্যাকটাসের দুঃখটা ছিল সবারই অজানা!!!

Wednesday, May 25, 2016

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে লেখা কিছু ছন্দময় লাইন

তুমি শিখিয়েছো রোদ,
জাগিয়েছো খোদ,
র্নিভাবনায় রাঙ্গিয়েছো
একেঁছো আমোদ।
তুমি দেখিয়েছো আকাশ,
দিয়েছো আভাস,
নির্মল মুক্তির দুয়ারে
সাজিয়েছো কাশ।
তুমি শিখিয়েছো বিদ্রোহী,
করেছো মোরে অশ্বারোহী,
তুমি জ্বালিয়েছো
আগুনকরেছো মোহী।

-আসিফ শেহজাদ
২৫/০৫/১৬

L

Monday, May 16, 2016

খেদ

শেষ বিকেলের একরোখা জেদ,
করে না আমায় অন্তরভেদ।
রোদের স্পর্শে হয়েছি কল্পনা থেকে বিচ্ছেদ।
কিন্তু তাতে নেই আমার বিন্দু মাত্র খেদ।

Sunday, April 24, 2016

আমি...

স্কেচ ভরা রূপোর আলো,
আমি একপাশের ব্রিশ্চিক মুখপাত্র।
আমার শক্তি আমার মাঝে
দেইনি, দেবো না বিলিন হতে!!!

আমি শক্ত প্রকোষ্ঠ হাতে বেয়ে উঠছি পাহাড়,
আমি এই দশকেই চুড়মাড় করবো আমার যত আধাঁর।

আমি স্পষ্ট ভাষায় লিখছি গান,
কবিতার মত সুর।
বিদ্রোহী হয়ে যখন জ্বলে উঠি আমি
পেরোই শত দূর।

আমি রক্তিম কাঞ্চন আমার হাতেই রাখতে চাই।
কারণ শত বঞ্চনা মাঝেও তুমি শিখিয়ে সুন্দীয় অন্তর্লীণ

Tuesday, April 19, 2016

রাখছো ধোকায়

আমি ধ্রুম্প্র সাগর চঞ্চল,
অন্ধ তুমি দোর খোল।
আমার পথের কাঁটা-তুলো
থাকলে ভাল আমায় ভূলো।
সন্দীপনের দিকটা তোমার; রাখছো আমায় ধোকায়,
যাচ্ছে তাই করবে-করো; করছো কেয়ার থোরায়!!!!

নতুনে ভুলি নাই

তুমি ফুরায়ে গিয়েছো কবে আমিতো চলে যাব; বলে, থেকে রয়েছি এতক্ষণ হারিয়ে যাবার গল্পে কে আগে? কে পরে? শুন্য আকাশ তলে আমি একজন, একা। তোমারি আশাতে ছ...