সেদিন অধৈর্যের ক্লান্তি ফেলে,
প্লাকার্ড-ব্যানার হাতে নিয়ে।
একসাথে স্লোগান ছিলো
শক্ত লোহার দেয়াল মাড়িয়ে।
রাতভর ধরে ব্যানার লেখা,
চায়ের কাপে ঘুমকে ভাঙ্গা।
দরাজ গলায় গানের লাইনে
অলস সবাই হতো চাঙ্গা।
ওরা প্রস্তুত ছিলো অনেক আগে
জিন্নাহ'র ভাষণে জ্বলতো রাগে।
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
এক চুয়াল্লিশ ভাঙ্গাবো বলে
নামলো সকালবেলা
ভয় তাড়িয়ে মেডিকেলে
জড়ো নবীন মেলা।
বাঁচবো কিনা মরবো জানি
বাংলা বাঁচাবো বলে
ভালোবেসে এগিয়ে গেলাম
টিয়ারগ্যাস-বুলেট ঠেলে
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
সালাম-বরকত জব্বারসহ
নাম না জানা কত!
কতেক আবার আর্মির হাতে
উধাও হয়ে গত
চোখে জলে মলিন সেদিন
ভুলে গেছি কি আজ?
একুশ মানে রংচঙিয়ে
সাজি নতুন সাজ!!!
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
সবখানেতে বাংলা বুকে
বাংলা মোদের প্রাণ
তবুও কেন দূর হয়নি
ভুল বাংলার অবসান?
ইংরেজ ভাষা এত পারি
বাংলাতে করি ভুল,
এসব নিয়ে বললে কথা
বিবাদ হয় তুমুল।
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
শহীদ প্রাণের আত্মার প্রতি
কামনা মাগফিরাত,
যেতে যেতে শিখিয়ে গেছে
করতে প্রতিবাদ।
ঊনসত্তর আর একাত্তরের
বীজ বুনে গেছে তাঁরা।
আজ ভাষা স্বাধীন; দেশ স্বাধীন
স্বাধীন বাংলা সারা।
ওরা প্রস্তুত ছিলো অনেক আগে
জিন্নাহ'র ভাষণে জ্বলতো রাগে।
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
প্লাকার্ড-ব্যানার হাতে নিয়ে।
একসাথে স্লোগান ছিলো
শক্ত লোহার দেয়াল মাড়িয়ে।
রাতভর ধরে ব্যানার লেখা,
চায়ের কাপে ঘুমকে ভাঙ্গা।
দরাজ গলায় গানের লাইনে
অলস সবাই হতো চাঙ্গা।
ওরা প্রস্তুত ছিলো অনেক আগে
জিন্নাহ'র ভাষণে জ্বলতো রাগে।
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
এক চুয়াল্লিশ ভাঙ্গাবো বলে
নামলো সকালবেলা
ভয় তাড়িয়ে মেডিকেলে
জড়ো নবীন মেলা।
বাঁচবো কিনা মরবো জানি
বাংলা বাঁচাবো বলে
ভালোবেসে এগিয়ে গেলাম
টিয়ারগ্যাস-বুলেট ঠেলে
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
সালাম-বরকত জব্বারসহ
নাম না জানা কত!
কতেক আবার আর্মির হাতে
উধাও হয়ে গত
চোখে জলে মলিন সেদিন
ভুলে গেছি কি আজ?
একুশ মানে রংচঙিয়ে
সাজি নতুন সাজ!!!
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
সবখানেতে বাংলা বুকে
বাংলা মোদের প্রাণ
তবুও কেন দূর হয়নি
ভুল বাংলার অবসান?
ইংরেজ ভাষা এত পারি
বাংলাতে করি ভুল,
এসব নিয়ে বললে কথা
বিবাদ হয় তুমুল।
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
শহীদ প্রাণের আত্মার প্রতি
কামনা মাগফিরাত,
যেতে যেতে শিখিয়ে গেছে
করতে প্রতিবাদ।
ঊনসত্তর আর একাত্তরের
বীজ বুনে গেছে তাঁরা।
আজ ভাষা স্বাধীন; দেশ স্বাধীন
স্বাধীন বাংলা সারা।
ওরা প্রস্তুত ছিলো অনেক আগে
জিন্নাহ'র ভাষণে জ্বলতো রাগে।
মায়ের ভাষা নেবে কেড়ে, এমন সাহস দেখায়।
রক্ত চক্ষু শক্ত করলো, শতেক নবীন প্রাণ
ওরা দূর্বার যেন সবখানেতে, উর্ধ্বমূখী শেখায়।
(ভাষা শহীদদের স্মরণে একটি কবিতা লেখার চেষ্টা মাত্র)
No comments:
Post a Comment