অনুসৃত অধমতায় বিব্রত নিজের সর্ব,
সমালোচিত আবহের শুরু হলো আরেক পর্ব।
বিনীত মনুষ্যত্ব মেনে নেয় না অপবাদ,
সেটুকু ঘৃণা করো তারে যেটুকু আছে খাদ।
ঘুচাতে দিও সময় তারে,
বাচঁতে দিও তারে পূর্ণ অভিসারে।
কারাগারে ছুড়ে দিয়ে দায়মুক্তির গল্প,
সুন্দ্রীলীয় দিন খোঁজা শুধুই জল্প।
স্বজাতিরা নিঁচু হয়, অপরাধ ছাড়া হায়!
বিচারক মাপে দোষ, যাবে ডানে নাকি বা'য়।
কলমের জোরে কত মানুষ বাঁচায়।
নির্দোষী পরে রোষে বাঁচিবার পথ খোঁজে,
যাবে কই? কোন পথে? খুঁজে ফেরে সহজে!
ক্লান্তির মুক্তি হয় না যেমন,
টিকে থাকার যুদ্ধে কয়েদিও তেমন।
অন্যায় থেকে দূরে থেকেও অপরাধী সেতো,
সমাজের ধিক্কারে কয়েদি ম্রিয়মাণ ততো।
বিচারহীন শিকের ফাঁকে, সুবিচারের খোঁজ,
আদালতের হেয়ারিং হবে, একই সুর রোজ।
হাতজোড় করে মাঙে মুক্তি,
জজের প্রতি মিথ্যে ভক্তি।
কমলাকান্তের গল্পেই চলে এখন সবকিছু,
কষ্ঠকাঠিন্য ছাড়ে না যেন সুবিচারের পিছু।
মিথ্যা সাক্ষী আর টাকা এক গাদা,
খুবই সোজা কারো প্রতি নতুন গল্প ফাঁদা।
ধর্মের শিক্ষায় সবারই আছে শেষ বিচারের তাড়া,
তবুও কেন সবার মাঝে ধর্মের দূত মরা?
২৫/৪/১৬ ইং
No comments:
Post a Comment