প্রত্যেক মানুষের একটি কেন্দ্রীয় আত্মজ্ঞানের ভাণ্ডার থাকে। আত্মজ্ঞানীরা সমাজের ক্ষতিকর প্রাণী হয় না। কারণ অভিজ্ঞতা ও বয়স তাকে তিক্ত পরিস্থিতিতে ফেলে শিক্ষা দান করে। সমাজের কীট-পতঙ্গ চিনতে সহায়তা করে। দরুণ পরিণতি থেকে উদ্ধার হওয়া শেখায়। আর সঙ্গী হয়ে সহায়তা করে "সময়"। নিজেকে কিছুই করতে হয় না। সব কিছুর উত্তর "সময়" প্রদান করে। এটা প্রকৃতিগত সৃষ্টিশীলতাও বলা যেতে পারে। একদিন সব বদলে যাবে সেই আত্মজ্ঞানের সাধনে। তখনই মূলত উপঢৌকন ও উপলব্ধি কে আলাদা করা যাবে। হয়ত উপলব্ধিকারীকে "সময়" কোন সহায়তা দেবে না। আত্মজ্ঞানের সাধকরা এই আশাটুকু করতেই পারে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
নতুনে ভুলি নাই
তুমি ফুরায়ে গিয়েছো কবে আমিতো চলে যাব; বলে, থেকে রয়েছি এতক্ষণ হারিয়ে যাবার গল্পে কে আগে? কে পরে? শুন্য আকাশ তলে আমি একজন, একা। তোমারি আশাতে ছ...
-
" সাজেক ভ্যালী " মেঘের দেশ কিংবা বাংলাদেশের ছাদ। যেটাই বলিনা কেন। অপরুপ সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবেই। ঢাকার ফকিরাপুল থেকে রাত ১০...
-
কপাট তোর বন্ধ যে হায়! হারিয়ে যেতে শুধু যে মন চায়। দূর দেশে এক ভিনগ্রহে, শুন্য সেথায় প্রেম-মোহে। একলা তুই আর আমি দোসর, ফুল পাখি আর গানের ...
-
ইন্টার্নশীপ একটি শিক্ষনবীশ পর্ব, যা পড়াশুনার একটি অংশ। কখনও অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য একজন গ্রাজুয়েট অবৈতনিক শিক্ষানবীশে অংশগ্রহণ করে অভিজ্ঞতা ...
No comments:
Post a Comment